এক নজরে বিয়ানীবাজার পৌরসভা
১। সাধারণ তথ্যঃ
(ক) পৌরসভার নাম : বিয়ানীবাজার।
(খ) পৌরসভার সীমানা :- উত্তরে কুড়ারবাজার ইউনিয়ন, দক্ষিনে মুল্লাপুর ইউনিয়ন,
পূর্বে মুড়িয়া ইউনিয়ন এবং পশ্চিমে মাথিউরা ও মুল্লা্পুর ইউনিয়ন।
(গ) পৌরসভায় উন্নীত হওয়ার তারিখ :- ৩০-০৪-২০০১খ্রিঃ
(ঘ) পৌরসভা কার্যক্রম শুরু হওয়ার তারিখঃ ১৭-১০-২০১৭ খ্রিঃ
(ঙ) পৌরসভার প্রথম নির্বাচনঃ ২৫-০৪-২০১৭ খ্রিঃ এবং ০৮-০৫-২০১৭খিঃ
(চ) পৌরসভার শ্রেণীঃ '' ক’’
(ছ) পৌরসভা “ক” শ্রেণীতে উন্নীত করণের তারিখঃ ৩১-০৭-২০১৭ খ্রিঃ
(জ) জেলা সদর হতে দূ্রত্ব :- ৫১ কি:মি:।
(ঝ) ওয়ার্ড সংখ্যা :- ০৯টি।
(ট) মৌজার সংখ্যা :- ০৯ টি।
(ঠ) গ্রামের সংখ্যা :-১১ টি।
(ড) মহল্লার সংখ্যাঃ ১৯টি
(ঢ) হোল্ডিং সংখ্যাঃ ৫৮৮৬ টি।
পৌরসভার নিজস্ব যন্ত্রপাতি ও যানবাহনঃ
ক) ডাম্পি ট্রাকঃ ০২টি।
খ) গার্ভেজ ট্রাকঃ ০৩টি।
গ) রোড রোলারঃ ২টি।
ঘ) এক্সভেটর ০১টি।
ঙ) মটর সাইকেলঃ ২টি ।
পৌরসভায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীর বিবরণঃ
ক) প্রশাসন বিভাগঃ ১২ জন।
খ) প্রকৌশল বিভাগঃ ০৬ জন।
গ) স্বাস্থ্য বিভাগঃ ০৩ জন।
ঘ) দৈনিক হাজিরা ভিত্তিক পরিচ্ছন্নতা কর্মীর সংখ্যা-৪২জন।
২। ভূমি ব্যবস্থাঃ
(ক) মোট আয়তন :-১৮.১৭ বর্গ কিলোমিটার।
(খ) তহশিল অফিস :-০১ টি।
(গ) সাব-রেজিষ্ট্রার অফিস :- ০১ টি।
৩। জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্যাবলী :- ( ২০১১ ইং সনের আদম শুমারী অনুযায়ী)
(ক) মোট জনসংখ্যা :- ৪৫০০০ জন।
পুরুষ :-২০২৫৩ জন।
মহিলা :- ২৪৭৪৭ জন।
(খ) ভোটার সংখ্যা :- পুরুষ: ১২৯৮৫জন।
মহিলা: ১৩১৬৬ জন।
মোট: ২৬১৫১ জন।
অন্যান্য তথ্যাবলীঃ
(ক) পুলিশ ষ্টেশন- ০১ টি।
(খ) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স :- ০১ টি
(গ) পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র/কমিউনিটি ক্লিনিক-০১ টি।
(ঘ) প্রাণি সম্পদ হাসপাতাল- ০১ টি।
(ঙ) হাটবাজারের সংখ্যাঃ- ০১ টি।
(চ) পৌরসভার মার্কেটঃ ০১টি।
(ছ) পৌরভবন:- ০১ টি।
(জ) মসজিদের সংখ্যা :- ৮৪ টি।
(ঝ) মন্দিরের সংখ্যা :- ০৬ টি।
(ঞ) পৌরসভার কবরস্থানঃ ০১ টি।
(ট) পৌরসভার শ্মশানঃ ০১টি।
(ঠ) হিন্দু তীর্থস্থান :- ০১টি।
(ড) গ্যাস/তৈলকুপ :- ০১ টি।
(ঢ) আউলিয়ার মাজার- ০৭ টি।
(ণ) ঈদগাহ ০৯ টি।
(ত) পারিবারিক/পাঞ্চায়িত কবরস্থান- ১৫৭ টি।
(থ) কমিউনিটি সেন্টার-০৬টি।
(দ) প্রেস ক্লাব :- ০১ টি।
(ধ) পাবলিক লাইব্রেরী - ০১টি।
(ন) টি এন্ড টি- ০১ টি।
(প) মুক্তিযোদ্ধা সংসদ :- ০১ টি।
(ফ) ব্যাংক এর সংখ্যা :- ২৮ টি।
(ব) ষ্টেডিয়াম :- ০১ টি
(ভ) খেলার মাঠ :- ০১ টি
(ম) হেলিপ্যাডঃ ০২ টি।
(য) ডাকঘর সংখ্যা :- ০৩ টি।
(র) ডাক বাংলো :- ০১ টি।
--------------------------------------------
প্রথমেই বিয়ানীবাজার পৌরসভার সকল পৌরবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট পরিদর্শন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। বিয়ানীবাজার পৌরসভা এর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পরিচিত করিয়ে দেওয়ার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যা বৈদ্যুতিক স্বয়ংক্রিয়তার যুগে একটি সময়োপযোগী পদক্ষেপ বলে আমরা মনে করি। একবিংশ শতাব্দীর চাহিদা পূরণ করতে যেয়ে আমরা অনুভব করেছি যে একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েবসাইট থাকা জরূরী এবং তার-ই ফলশ্রুতিতে আমরা আমাদের পৌর কার্য্যক্রমকে শুধু পৌরবাসী নয় সারা বিশ্বের সামনে উপস্থাপন করছি যেন পৌরবাসী যেকোন প্রয়োজনে যেকোন সময় পৌরসেবা পাওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয় এবং পৌরকর্তৃপক্ষ কর্তৃক চলমান কার্যকরী পদক্ষেপ গুলো আমরা সর্বদা জনগণের সামনে তুলে ধরতে পারি যাতে জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়। বিয়ানীবাজার পৌরসভাকে জনগণের বসবাস উপযোগী করতে আমরা যে সকল পদক্ষেপ এবং উন্নয়নশীল কার্যক্রম গ্রহণ করছি এ সাইটের মাধ্যমে যেন সেগুলোর তথ্য পায়। বিয়ানীবাজার অধিবাসীদের উন্নয়নে সম্ভাবনার সবোর্চ্চ সদ্ব্যবহারে এই পৌরসভা সবর্দা অঙ্গীকারাবদ্ধ। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পৌরসভার যাবতীয় সেবাসমূহ শহরবাসীর দোরগোড়ায় খুব সহজেই পৌঁছে যাবে। আমরা আশা করছি এই প্রচেষ্টা বিয়ানীবাজার শহরের কেন্দ্রস্থল হিসেবে পৌরসভা এবং শহরবাসীর মধ্য দুরত্ব কমিয়ে আনবে। সর্বোপরি বর্তমান সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বিয়ানীবাজার পৌরসভার এই ওয়েবসাইট। পৌরসভার পক্ষ থেকে সকল নাগরিকদের প্রতি আমাদের অনুরোধ তারা যেন এই ওয়েবসাইট সংক্রান্ত তাদের সুচিন্তিত মতামত প্রদান করে আমাদের এই অগ্রযাত্রাকে আরো বেগবান করেন। পরিশেষে, পৌরবাসী এবং যারা দেশের বাইরে অবস্থান করছেন তারা যেন অবশ্যই এই ওয়েব সাইটটি পরিদর্শন করবেন।
বিভাগীয় শহর সিলেট থেকে৫১ কিঃ মিঃ পূর্বে বিয়ানীবাজার পৌরসভার অবস্থান। পৌরসভার উত্তরে কুড়ারবাজার ইউনিয়ন, দক্ষিনে মুল্লাপুর ইউনিয়ন, পূর্বে মুড়িয়া ইউনিয়ন এবং পশ্চিমে মাথিউরা ও মুল্লা্পুর ইউনিয়ন। ৩০/০৪/২০০১ইং সালে বিয়ানীবাজার পৌরসভা গঠিত হয়। প্রাকৃতিক সম্পদঃ বিয়ানীবাজার কে ‘মিনি অয়েল ফিল্ড’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তেল বিশেষ্জ্ঞদের মতে দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার মধ্যে বিয়ানীবাজার হচ্ছে সর্ববৃহৎ তেলের খনি। সাহিত্য ও সংস্কৃতিঃ জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও সাংবাদিকতায় বিয়ানীবাজারের রয়েছে সমৃদ্ধ ইতিহাস। এদের মধ্যে মনীষাদীপ্ত সৃজনশীলতায় জাতি উদ্ভাসিত। তাই প্রাচীনকালে এ অঞ্চলকে ‘‘ক্ষুদ্র নবদ্বীপ’’ নামে অভিহিত করা হতো। শ্রী চৈতন্যের অন্যতম পার্ষদ শ্রীবাস পন্ডিত,নৈমায়িক রঘুনাথ শিরোমনি, বৃন্দাবন দাস ঠাকুর, নৈমায়িক মহেশ্বর ন্যায়লংকার, সিলেটের প্রথম মহিলা কবি কৃষ্ণা প্রিয়া চৌধুরাণী। ঐতিহ্যঃ বিয়ানীবাজারের আনারসের খ্যাতি দেশ জুড়ে। এছাড়া কমলালেবু, ভুবি (লটকন ফল),লিচু, সুগন্ধি তেজপাতা, সাতকরার সুনাম সুবিদিত।